1. admin@anantabangla.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১৫ পূর্বাহ্ন
অনন্ত বাংলা শিরোনাম :
শেখ হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে; মেজর (অব.) হাফিজ  ঝিনাইগাতীতে ট্রলি ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১ ও আহত ১ আরাফাত রহমান কোকোর স্মৃতিতে ৮ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত মাদক ব্যবসায়ীর থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তার ছবি ভাইরাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে ফসলের সাথে ১১ বিঘা আলু গম সরিষা হালচাষ দিয়ে নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ নেত্রকোনায় ইয়াবাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী সেনাবাহিনীর হাতে আটক নেত্রকোনায় ফসল রক্ষা বাঁধের এখনো কমিটিই হয়নি, কাজ শেষ নিয়ে শঙ্কা কৃষকদের  ধুনট প্রেসক্লাবের ২ বছর মেয়াদি কমিটি গঠন নান্দাইলে পঙ্গু মামুন কে  হুইল চেয়ার প্রদান  লালমোহনে মাদরাসা শিক্ষার মান উন্নয়নে মতবিনিময় সভা ও সংবর্ধনা

চট্রগ্রাম কাস্টমসে ২ হাজার ৩৫০ টন পন্য ধ্বংস, নিলামে অযোগ্য

জাফর সাদেক স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম:
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৮ বার পঠিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে থাকা নিলাম অযোগ্য ২৩৫০ টন পণ্য ধ্বংস করছে কাস্টমস। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন চট্টগ্রাম বন্দর রিপাবলিক ক্লাবের পেছনের খালি জায়গায় এসব পণ্য ধ্বংস করা হবে বলে কাস্টমসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ধ্বংস তালিকার পণ্যের মধ্যে হিমায়িত চিংড়ি, আদা, প্রাণী খাদ্য, হিমায়িত মাংস, মাছ ও মুরগির খাদ্য রয়েছে।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপকমিশনার সাইদুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রামে বন্দরে বিভিন্ন সময়ে আমদানিকৃত পণ্য নানা কারণে খালাস না হওয়ায় তা নিলামে তোলা হয়। নিলামেও বিক্রি না হওয়ায় তা ধ্বংস করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আবার খালাস অযোগ্য কয়েকটি পণ্যও ধ্বংস করা হবে। এরমধ্যে ১১১টি কনটেইনারে থাকা হিমায়িত পণ্য, মাছ-মুরগির খাদ্য এবং ফল রয়েছে। ধারাবাহিকভাবে পণ্যগুলো ধ্বংস করার মাধ্যমে বন্দরের কনটেইনার জট কমানো হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, ধ্বংস কার্যক্রমের জন্য ক্রেন, এস্কেভেটর, ট্রেলার, ট্রাকসহ প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই জায়গা খুঁড়ে পচে যাওয়া পণ্য ফেলে মাটিচাপা দেওয়া হবে।
বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, নিলাম অযোগ্য পণ্য বন্দরের জন্য একটি বিশাল সমস্যা। অনেক সময় আইনি জটিলতায় নিলাম অযোগ্য পণ্য ধ্বংস করতে পারে না কাস্টমস। ফলে বন্দর ইয়ার্ডে এসব কনটেইনারের জন্য জট লেগে যায়। নিলাম অযোগ্য পণ্য ধ্বংসের জন্য কাস্টমসে স্থায়ীভাবে একটা স্থান নির্ধারণ করা উচিত।
দুই বছরে নিলামে প্রায় আড়াইশ কোটি টাকা আয় চট্টগ্রাম কাস্টমসের, দুই কোটি টাকার রসুন নিয়ে বিপাকে চট্টগ্রাম কাস্টমস, নিলামে বিক্রি হবে ১০ কোটি টাকার আপেল-কমলা
নিয়ম অনুযায়ী, আমদানিকৃত পণ্য জাহাজ থেকে বন্দর ইয়ার্ডে নামার ৩০ দিনের মধ্যে সরবরাহ নিতে হয়। এই সময়ের মধ্যে কোনো আমদানিকারক পণ্য সরবরাহ না নিলে তাকে নোটিশ দেয় কাস্টমস। নোটিশ দেওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে এই পণ্য সরবরাহ না নিলে তা নিলামে তুলতে পারে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সর্বমোট ৪৫ দিনের মধ্যে নিলামে তোলার এই নিয়ম দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর করতে পারেনি বন্দর ও কাস্টমস। এতে করে বন্দরের ইয়ার্ডে এসব কনটেইনার পড়ে থাকে।
অন্যদিকে, আমদানিকারক যথাসময়ে পণ্যভর্তি কনটেইনার খালাস না করলে বন্দরের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটে। এক্ষেত্রে পচনশীল পণ্যভর্তি কনটেইনার একটি বড় সমস্যা। খালাস না হওয়া এসব কনটেইনার শিপিং কোম্পানির জন্যও বিপদের। কারণ এসব কনটেইনার বৈদ্যুতিক সংযোগ দিতে হয়। আমদানিকারক খালাস না নিলেও বৈদ্যুতিক সংযোগ চাইলেও বিচ্ছিন্ন করা যায় না।
Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত ©২০২৪ দৈনিক অনন্ত বাংলা
Theme Customized BY SHAKIL IT PARK