টালিউডের দুই জনপ্রিয় মুখ অঙ্কুশ ও মিমি চক্রবর্তীর বন্ধুত্বের কথা অজানা নয় কারও কাছেই। একসময় একের পর এক সুপারহিট বাংলা সিনেমায় অভিনয় করেছেন তারা। বড় পর্দায় তাদের জুটির রসায়ন দারুন পছন্দ করেন দর্শকরাও। কিন্তু বাস্তব জীবনে দেখা হলেই টম অ্যান্ড জেরির মতোই আচরণ করতে দেখা যায় অঙ্কুশ-মিমিকে।
যদিও অনেকদিন হলো একসঙ্গে বড়পর্দায় দেখা যায় না তাদের। তবে সামাজিকমাধ্যমের বদৌলতে এবার এই জুটির খুনসুটির ঝলক ধরা পরল নেটপাড়ায়। সোমবার ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন মিমি। যদিও সেই ভিডিওতে ক্যামেরার সামনে নেই মিমি। তিনি রয়েছেন ক্যামেরার পিছনে।
প্রসঙ্গত, এখন অঙ্কুশ মিমি একই পাড়ার প্রতিবেশী। এদিন অভিনেত্রীর বাড়িতেই ঘরোয়া পোষাকে হাজির হয়েছিলেন অঙ্কুশ। সেখানে মিমির পোষ্য কুকুর জাদুকে জাপ্টে ধরে বসে আছেন মিমির আরও এক ভালো বন্ধু অভিনেতা অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু এদিন হঠাৎ করেই সকলের সামনেই মিমিকে প্রকাশ্যে অপমান করতে শুরু করেন অঙ্কুশ।
পাল্টা জবাব দিতে ছাড়েননি মিমিও। কিন্তু ঘটনাটা কি? ঠিক কি হয়েছিল সেই দিন? ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, নায়িকার বাড়িতে ঘরোয়া আড্ডা দিতে গিয়েছিলেন অঙ্কুশ হাজরা। তার পাশেই সোফাতে বসে রয়েছেন মিমির বন্ধু অনিন্দ্য। তার কাছে আরাম করে বসে আছে মিমির পোষ্য জাদু। কিন্তু বাড়িতে অঙ্কুশ ঢোকা মাত্রই তাকে দেখে চিৎকার শুরু করে দেয় জাদু।
তখনই অঙ্কুশ তার দিকে তাকিয়ে বলতে শুরু করেন, সুন্দর দেখতে লোকজনকে দেখা অভ্যাস নেই তোমার বুঝতে পারছি। আমরা কিন্তু মানুষ। তোমার বাড়িতে যে থাকে সে আসলে কাকতাড়ুয়া। তারপরেই দেখা যায়, এভাবে সকলের সামনে কাকতাড়ুয়া বলে অপমান করায় অঙ্কুশের দিকে তেড়ে যান মিমি।
আর গিয়ে সোজা তাকে মারধর করা শুরু করে দেন অভিনেত্রী। শুধু তাই নয় আদরের পোষ্যকে দেখিয়েই এদিন অঙ্কুশকে মিমি হুমকি দিয়ে বলেন, ও ‘কামড়ে দিলে বুঝবি’।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ শরীফ। নির্বাহী সম্পাদক : তাসেরা তাজরীন। বার্তা সম্পাদক : মোহাম্মদ আমান উল্যা।সম্পাদক ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: এমএস প্লাজা (৩য় তলা)২৭/সি/২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০।
তুহিন প্রেস ২১৯/২, ফকিরাপুল (১ম গলি), মতিঝিল হতে মুদ্রিত। ফোন: +৮৮-০২-৪১০৫২৪৯৪, মোবাইল: ০১৯৭১-৮৪২৩৬৫, ০১৭১১৮৪২৩৬৫, বার্তা: ০১৭৩১-৮৫৭১৮৬ ,anantabanglanews24@gmail.com
Copyright © 2024 দৈনিক অনন্ত বাংলা. All rights reserved.