“করব বীমা গড়বো দেশ,স্মাট হবে বাংলাদেশ’’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বেস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ময়মনসিংহ ডিভিশনের আওতাধীন গৌরীপুর ও নান্দাইল সাংগঠনিক অফিসে মৃত্যুদাবীর চেক হস্তান্তর ও উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার বেস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ময়মনসিংহ ডিভিশনের আওতাধীন গৌরীপুর ও নান্দাইল সাংগঠনিক অফিসে এই মৃত্যু দাবির চেক হস্তান্তর করা হয়।
এসময় উক্ত মৃত্যু দাবির চেক হস্তান্তর ও উন্নয়ন সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মাসুম হাসান জামাল। এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপস্থিত ছিলেন গৌরীপুর অফিসের ইনচার্জ ও এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর মোঃ মেহেদী হাসান, নান্দাইল সাংগঠনিক অফিসের ইউনিট ম্যানেজার মোঃ শফিকুর রহমান আলমগীর।
এসময় উক্ত মৃত্যু দাবির চেক হস্তান্তর ও উন্নয়ন সভায় সভাপতিত্ব করেন নান্দাইল সাংগঠনিক অফিসের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ও ইনচার্জ মোঃ আব্দুর রাশিদ। উক্ত মৃত্যু দাবির চেক হস্তান্তর ও উন্নয়ন সভার প্রধান অতিথি মোঃ মাসুম হাসান জামাল বলেন, আপনার জীবন ও জীবিকা নির্বাহের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই নেই। অতএব, সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদটির জন্য, অর্থাৎ আপনার জীবনের জন্য একটি বীমা নিরাপত্তা নিয়ে রাখাই বিচক্ষণতার কাজ। বিয়ে করা, পরিবার গড়ে তোলা বা বৃদ্ধ বাবা-মায়ের যত্ন নেওয়ার মতো বড় বড় দায়িত্বগুলো যতই বাড়তে থাকবে, আপনার বীমা করার প্রয়োজনীয়তাও ততই বৃদ্ধি পাবে। কারণ, বীমা আপনার প্রিয়জনদের জন্য এমন একটি আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করে, যা প্রয়োজনের সময়ে আপনার এবং আপনার প্রিয়জনদের সহায়ক হয়ে দাঁড়ায়।
এসময় তিনি আরো বলেন, কোন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তির অপ্রত্যাশিত মৃত্যু হলে যে আর্থিক ক্ষতি সাধন হয় তা একটি বীমা পরিকল্পনার দ্বারা অনেকাংশে পূরণ করা যায়। পরিবারের বাকি সদস্যরা বীমার এই অর্থ দিয়ে তাদের হোম লোন বা অন্যান্য ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন অথবা সন্তানের ভবিষ্যত সুরক্ষিত করতে পারবেন। কিছু বীমা পরিকল্পনা দীর্ঘমেয়াদী মূলধন সংরক্ষণেও সহায়তা করে থাকে যা আপনার অবসরকালীন সময়ের চাহিদাগুলো পূরণে নিয়মিত আয়ের সুবিধা প্রদান করবে। অর্থাৎ, যে সকল মানুষ তাদের ভবিষ্যতের আর্থিক অবস্থা সুরক্ষিত রাখতে চান, বীমা তাদের জন্যে অনেক চমকপ্রদ সুবিধা প্রদান করতে পারে।
জানা গেছে ১নং- ময়মনসিংহ ডিভিশন কার্যালয়ের আওতাধীন গৌরীপুর জোনাল অফিসে মাধ্যমে নান্দাইল সাংগঠনিক অফিসে পাশে শাইলধরা বাজারে (উন্দাইল শাইলধরা গ্রামের মৃত জৈনুদ্দিন এর মেয়ে মরহুম বকুলা খাতুন বাৎসরিক প্রিমিয়াম ১০,০৮০/- টাকা জমা দিয়ে এক মাস পর(রোড এক্সিডেন্টে মৃত্যু বরণ করেন) কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির নমিনি আবুল কালামের হাতে বীমা চুক্তি/ বীমা অংক মোট-১,২০,০০০/- টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।