কিছু ফেসবুক পেজ, ইউটিউব এবং অনলাইন পোর্টালে ভিত্তিহীন খবর প্রচার করায় তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়েছেন অভিনেত্রী কেয়া। সম্প্রতি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন অভিনেত্রী।
স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র অঙ্গনে আমার দীর্ঘ ২৪ বছরের অভিনয় জীবন। এই সুদীর্ঘ পথ চলায় আমি কখনো কাউকে অশ্রদ্ধা করিনি, অহঙ্কার করিনি, তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করিনি। সবাইকে যথোপযুক্ত সম্মান দিয়ে পথ চলেছি এবং অভিনয় ও পরিবার নিয়েই জীবনের ব্যস্ত সময় পার করেছি। কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল মিথ্যা গুজব ও রটনার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিডিয়ায় নানা ধরনের মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অপপ্রচার চালিয়ে আমার মান-সম্মান ক্ষুন্নসহ আমাকে হেয়-প্রতিপন্ন করার চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন। আমার অগণিত ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষী আমার এই খারাপ সময়ে পাশে থেকে সাহস জুগিয়েছেন, যার জন্য আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ।
আমি ভেঙে পড়িনি, সিদ্ধান্ত নেই প্রতিবাদ করার। যার ফলশ্রুতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মিডিয়ায় অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও কর্তৃপক্ষ বরাবর আইনজীবীর মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করি।
কিছু কিছু মিডিয়াও এই সব অপপ্রচার বুঝতে পেরে তাদের অনলাইন পোর্টাল ও ইউটিউব চ্যানেল থেকে আমার বিরুদ্ধে মানহানিকর অপসংবাদ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন, তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ এবং সত্য সাংবাদিকতাকে সাধুবাদ জানাই।
স্ট্যাটাস প্রসঙ্গে কেয়া বলেন, এই অভিজ্ঞতাটা খুবই হতাশার। আমি যে কাজ করিনি সেটার দায় কেন নেবো? কিন্তু একদল মানুষ তো নাছোড়বান্দা, তারা সব দায় আমার উপর দিয়েই শান্তি খুঁজতে চায়। সেটা তো হতে দেয়া যায় না। পত্রিকা কিংবা চ্যানেলের কাটতির জন্য আমার জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগানো অপরাধ। তাই আমি আইনি প্রক্রিয়ায় হাঁটছি। মিথ্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চালিয়ে যেতে প্রয়োজনে মামলাও করব।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ শরীফ। নির্বাহী সম্পাদক : তাসেরা তাজরীন। বার্তা সম্পাদক : মোহাম্মদ আমান উল্যা।সম্পাদক ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: এমএস প্লাজা (৩য় তলা)২৭/সি/২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০।
তুহিন প্রেস ২১৯/২, ফকিরাপুল (১ম গলি), মতিঝিল হতে মুদ্রিত। ফোন: +৮৮-০২-৪১০৫২৪৯৪, মোবাইল: ০১৯৭১-৮৪২৩৬৫, ০১৭১১৮৪২৩৬৫, বার্তা: ০১৭৩১-৮৫৭১৮৬ ,anantabanglanews24@gmail.com
Copyright © 2024 দৈনিক অনন্ত বাংলা. All rights reserved.